স্বজাতির কল্যাণে এগিয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ফারিয়ার নির্ভীক সেবকেরা।

২০১৫সালের সেপ্টেম্বর থেকেই ফারিয়া জাতীয় পর্যায়ে বেতন বৈষম্যের প্রতিবাদ সহ ৫ দফা দাবি নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম নিয়ে মাঠে নেমে আজও স্বজাতির কল্যাণে এগিয়ে যাবার প্রত্যয়ে অবিরাম ছুটে চলছে। নরসিংদী হতে এস এম এম রহমানের আহ্বানে সারা দেশে ০৫ অক্টোবর ১৭৬টি পয়েন্টে মানব্বন্ধন কর্মসূচীর মাধ্যমে ফারিয়া জাতীয় পর্যায়ে স্থান করে নেয়। রংপুর থেকে বায়েজিদ হোসেন, বেলাল আহমেদ, চট্টগ্রাম

হতে মোয়াজ্জেম হোসেন, হৃদয় মিয়াজি, লক্ষ্মীপুর হতে পবিত্র মজুমদার, নোয়াখালী হতে বেলাল জামান, চাঁদপুর হতে মোস্তাফিজুর রহমান, কুমিল্লা হতে মোঃ আতিকুর রহমান, হারুন-উর-রশিদ, ঢাকা থেকে মোমিন হাওলাদার, কুষ্টিয়া হতে রুহুল কুদ্দুস, ঝিনাইদাহ হতে রাসেল কবির, মেহেরপুর হতে আতিক রুবেল, চুয়াডাঙ্গা হতে দেলোয়ার হোসেন, ফরিদপুর হতে মিজানুর রহমান, শামিম আহমেদ, সিলেট হতে মাসুক আহমেদ, হারিস সাহার, সুনামগঞ্জ হতে মহিউদ্দিন মিলাদ, ফারুক হোসেন, হবিগঞ্জ হতে জুয়েল,সাজেদুর রহমান সাজু, ময়মনসিংহ হতে জহিরুল ইসলাম রুবেল অরফে ঘুমন্ত রুবেল, তরিকুল ইসলাম মামুন, আমিনুল ইসলাম, শেরপুর হতে মাসসুদুর রহমান, টাঙ্গাইল হতে আনিসুর রহমান,সিরাজগঞ্জ হতে আস্লাম,কবির,বগুরা হতে আনওার সাদাত,জয়পুরহাট হতে জুয়েল তোফায়েল , রাজশাহী হতে তারিক রিমন, লালমনিরহাট হতে সোহেল রানা,পঞ্চগড় হতে রায়হান, রোবায়েত, শাহজাহান, নেত্রকনা হতে রিকু, কক্সবাজার হতে মিজান, তেকনাফ হতে আবু সুফিয়ান স্বন্দ্বীপ  হতে আবু হায়দার, শামিম, পটুয়াখালী হতে আমিনুল, পিরোজপুর হতে ফারুক হোসেন, ভোলা হতে সোহেল, বরিশাল হতে জিহাদুল, জাহিদুল,খুলনা হতে মিজানুর রহমান, সাতক্ষীরা হতে মোখলেস, গোপালগঞ্জ হতে মনিরুজ্জামান, মানিকগঞ্জ হতে কাম্রুল, মাসুদ, গাজিপুর হতে মাহফুজ, মোদাফফরগঞ্জ হতে শেখ রাসেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া হতে নাজমুল, অপু রায়হান, এমন আরও নাম না জানা, নাম ভুলে যাওয়া অগণিত সাহসী  নেতৃত্বের মাধ্যমে ঔষধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের দাবী আদায়

আন্দোলনের সংগ্রাম শুরু হয়। আন্দোলনের মাঝ পথে ঢাকার কিছু ভিন্নমতাবলম্বী পোষণকারীর আবির্ভাব হয় মোমিন হওলাদারের মাধ্যমে। তাদের মধ্যে অন্যতম হল শফিক রহমান, মাসুদুল আলম, সফিউর রহমান, এস কে আমিনুল ইসলাম, মোবারক হোসেন টীপু, আশিক সুমন, আড়াই বাবু, সানোয়ার, সোহাগ পারভেজ সহ বেশ কিছুজন। এরা আন্দোলনের প্রস্তুতির সময়েই আন্দোলনকে নস্যাৎ করার পায়তারায় নানান কথা প্রচার করা শুরু করে দিয়েছিল। প্রথমত এদের কথা ছিল জানুয়ারি হতে আন্দোলন করার। সফিক রহমান হল ওদের মুল লিডার। অপতৎপরতায় প্রথমিক ভাবে ব্যর্থ হয়ে নিজেদের আন্দোলনে শামিল করে। কিন্তু দ্বিতীয় কর্মসূচীর সময় হতেই কঠোর ষড়যন্ত্র করতে শুরু করে। এরা নিজেদেরকে নেতা বানানোর জন্য নতুন  চিন্তাধারা সবার কাছে পৌছাতে থাকে যে, ঢাকা কেন্দ্রিক আন্দোলন করতে না পারলে আন্দোলন সফল হবে না। তাই তারা ঢাকাকে সাজাতে শুরু করে। অনেক  কষ্টে ২৫ অক্টোবর  একটি বড় মানববন্ধনের আয়োজন করে। যা ছিল সবাইকে ঢাকামুখী করার মাস্টার প্লান। এটা নিয়ে  দেশব্যাপী বেশ ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছিল। যা পড়ে এস এম এম রহমানের ফেসবুকের একটি পোস্টের মাধ্যমে  সমাধান করা হয়। ওদের মুল লক্ষ্য ছিল আড়াই লাখ লকের একটি সংগঠন মানে কোটি কোটি টাকার উৎস। এটা নিয়ে সিরাজগঞ্জের  বেলকুচির হেল্‌থ কেয়ার কবিরের নেতৃত্বে এস এম এম রহমানের সাথে সফিক রহমান, মাসুদুল আলম  মোমিন হাওলাদার সাথে মোবাইল কনফারেন্সের মাধ্যমে আলাপ হয়েছিল। তখন তারা আন্দোলন থামিয়ে দিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করার প্রয়োজনীয়তা বুঝাতে চেষ্টা করতে থাকে। এস এম এম রহমান সাফ সাফ বলে দিয়েছিলেন যে, আগে আন্দোলন সফল হবে , তারপর কমিটি হবে। নয়ত আন্দলপ্ন ব্যহত হবে। তখন মাসুদুল আলম বলে যে, আন্দোলন চালাতে টাকা লাগে, সবাই যদি ১০০ টাকা করে দেয় তাহলে আড়াই কোটি টাকা!   এত টাকা কোথায় রাখবেন?

 

 এস এম এম রহমান বলেছিলেন যে, মসজিদের টাকা নিয়েও মসজিদ কমিটির মাঝে ঝামেলা হয়, টাকা যেখানে, দুর্গন্ধও সেখানে, আমি এসবে নেই। আন্দোলন চালাতে টাকা লাগে অবশ্যয়ই, তবে যার যার নিজস্ব ফান্ড হিতে দিবে, অর্থাৎ লোকালি চাঁদা তুলে নিবে। কেন্দ্রীয়ভাবে বড় কোন আন্দোলন ঢাকায় করতে হলে যদি টাকা লাগে ,তবে কত টাকা লাগবে তার বাজেট করে সকল লোকাল ফারিয়াকে সমান ভাবে দিতে হবে বলে মতামত দিয়েছিল। সেই থেকে তারা এস এম এম রহমান কে ফারিয়া হতে দূরে সরানোর সরযন্ত্র হতে আজও বের হতে পারেনি।

(চলবে……………।)

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *